আরও দেখুন
04.04.2025 11:21 AMডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন আমদানি শুল্ক ঘোষণার পর মার্কেটে ব্যাপকভাবে স্টক বিক্রির প্রবণতা দেখা দেয়, যার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের স্টক মার্কেটে বড় ধরনের দরপতন ঘটে। ডাও, নাসডাক এবং S&P 500 সূচক সবই উল্লেখযোগ্যভাবে নিম্নমুখী হয়েছে। তেলের দরপতনের কারণে স্টক মার্কেটের ওপর চাপ আরও বেড়ে যায়, কারণ বিনিয়োগকারীরা বৈশ্বিক চাহিদা কমে যাওয়ার সম্ভাবনায় শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।
এই পরিস্থিতিতে কারেকশন এবং সক্রিয় ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে স্বল্পমেয়াদী স্পেকুলেটিভ ট্রেডিংয়ের সুযোগ তৈরি হয়েছে। এই উচ্চ অস্থিরতার সময় গুরুত্বপূর্ণ অ্যাসেটগুলোর প্রবণতা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা জরুরি। বিস্তারিত জানতে লিংকটিতে ক্লিক করুন।
যুক্তরাষ্ট্রের মার্কেট বিশেষ করে S&P 500 এবং নাসডাক সূচকে ব্যাপকভাবে স্টক বিক্রির প্রবণতা এশিয়ান সেশনে গড়িয়েছে এবং এতে পুরো অঞ্চলটির স্টক মার্কেটে টালমাটাল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। বিনিয়োগকারীরা এখন তাদের কৌশল পুনর্মূল্যায়ন করছে এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির শ্লথগতির সম্ভাবনার মধ্যে ঝুঁকিগুলো নতুন করে বিবেচনা করছে। দীর্ঘমেয়াদে এই বাণিজ্য উত্তেজনার প্রভাব এখন ট্রেডারদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে, নিরাপদ অ্যাসেট অথবা উল্লেখযোগ্য কারেকশন থেকে সুযোগ খুঁজে বের করার লক্ষ্যে ট্রেডারদের বৈশ্বিক সূচকগুলোর মুভমেন্টের দিকে নজর রাখা উচিত। বিস্তারিত জানতে লিংকটিতে ক্লিক করুন।
উচ্চ শুল্ক আরোপের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন অর্থনৈতিক মন্দার আশঙ্কা আরও জোরালো হয়েছে, যা বিনিয়োগকারীদের মার্কেট নিয়ে পূর্বাভাস পুনর্বিবেচনা করতে বাধ্য করেছে। বাড়তে থাকা সুরক্ষাবাদী নীতিমালার ঝুঁকি বৈশ্বিক মূলধন প্রবাহে বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে পারে বলে শঙ্কা দেখা দিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতির স্থিতিশীলতা নিয়ে আস্থাহীনতা তৈরি হওয়ায় মাঝারি মেয়াদের ট্রেডিংয়ের নতুন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। চলমান ভূ-রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রেক্ষাপটে, বৈচিত্র্যপূর্ণ পোর্টফোলিও এবং বৈশ্বিক অ্যাসেটের ওপর জোর দেওয়া ক্রমেই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। বিস্তারিত জানতে এই লিংকে ক্লিক করুন।
You have already liked this post today
*এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না।


